আমাদের আজকের প্রতিবেদনটি খনিয়াদিঘি মসজিদ কে ঘিরে। খনিয়াদিঘি মসজিদ কোথায় অবস্থিত, খনিয়াদিঘি মসজিদ এর ইতিহাস, কেন যাবেন খনিয়াদিঘি মসজিদে, কিভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন এ নিয়ে আমাদের প্রতিবেদন টি সাজানো হয়েছে। আশা করি, আমাদের মূল্যবান প্রতিবেদনটি পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন।
বিভাগ | জেলা | উপজেলা | ইউনিয়ন |
রাজশাহী | চাঁপাইনবাবগঞ্জ | – | – |
১৪৫০ থেকে ১৫৬৫ খ্রিষ্টাব্দ অবধি গৌড় ছিল তৎকালীন বাংলার রাজধানী ; এ সময়ই এ মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল। এই মসজিদের পাশে বিশাল এক দিঘি রয়েছে যার নাম খনিয়া দিঘী নামে পরিচিত। কাছাকাছি আরেকটি মসজিদের নাম দারাসবাড়ি মসজিদ। মসজিদটি দীর্ঘকাল আগে পরিত্যাক্ত হয়েছে। পরিচর্যার অভাবে এ মসজিদটি বিলীয়মান।
ভ্রমন পিপাসু মানুষ দের কে যদি এই কথা জিজ্ঞাসা করা হয়, তবে তারা এই কথা অহেতু হাসির ছলে উড়িয়ে দিবে । কারন, ভ্রমন পিপাসু মানুষদের কাছে এই কথা মূল্যহীন । তবুও বলি,
খনিয়াদিঘি মসজিদে ভ্রমন করলে আপনি হতাশ হবেন না । এটি আমরা হরফ করে আপনাদের জানান দিয়ে দিতে পারি ।
যে কোন স্থান হতে বাস যোগে, ট্রেন যোগে ও বিমানের মাধ্যমে রাজশাহী যেতে পারেন। তারপর চাঁপাইনবাবগঞ্জ হতে খনিয়াদিঘি মসজিদে যাওয়ার উপায় নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বাস স্ট্যান্ড থেকে বাস, মাইক্রোবাস, সিএনজি, ইজিবাইক/ অটোরিক্সা যোগে খনিয়াদিঘি মসজিদ যাওয়া যায়। গাড়ি থেকে নেমেই রাস্তার পাশে খনিয়াদিঘি মসজিদ দেখা যায়।
দেশের নানা প্রান্ত থেকে খনিয়াদিঘি মসজিদ ভ্রমনে ভ্রমনযাত্রী আসতে পারে, যাদের একদিনের মধ্যে ভ্রমন করে আবার বাড়ি ফিরে যাওয়া সম্ভবপর হয়ে ওঠেনা । তাই আপনার ভ্রমনে চিন্তা কোনো প্রকার না আসে সে জন্য ক্ষুদ্র প্রয়াসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের আশে পাশের কিছু হোটেলের নাম তুলে ধরছি । যেখানে, আপনি সেফলি থাকতে পারবেন । ম্যাপে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের আশে পাশের কিছু হোটেলের নাম ও তাদের খরচ সম্পর্কে দেওয়া হলো,
খনিয়াদিঘি মসজিদ কে নিয়ে আমাদের প্রতিবেদনটি আশা করি আপনাদের ভালও লেগেছে । আমাদের প্রতিবেদনটি আপনাদের কেমন লাগলো তা আমাদের কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না । পরিশেষে, ধন্যবাদ আমাদের প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য ।
মন্তব্য করুন